হিমালয়ের লবনের উপকারিতা –
১। এতে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কপার, জিংক, সেলেনিয়াম, আয়োডিন এবং ফ্লোরাইডসহ প্রায় ৮০টির মত খনিজ উপাদান বিদ্যমান।
২। এতে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদান দেহের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে।
৩। শরীরকে বিষমুক্ত বা ডিটক্স করতে বেশ ভালো কাজ করে। গোসলের পানিতে এই লবন ব্যবহার করলে শরীরের কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত হয় এবং বিষমুক্ত হয়।
৪। প্রাকৃতিকভাবে পরিপাক নালীর টক্সিক পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।
৫। হিমালয়ান সল্ট শরীরের ক্ষারীয় অবস্থা বজায় থাকতে সাহায্য করে। এটি দেহের তরলের হাইড্রোজেন আয়নের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
৬। সীসা, মার্কারি ও আর্সেনিকের মত ভারী ধাতু শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।
৭। সাইনুসাইটিস, অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস বা অ্যালার্জি নিরাময়ে সাহায্য করে।
৮। এই লবণের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান অতিরিক্ত মিউকাসকে নরম ও আলগা হতে সাহায্য করে এবং মিউকোসিলিয়ারি পরিবহণের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৯। এই লবণের উপাদানগুলো ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যুকে নিরাময়ে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে গরম পানিতে লবন মিশিয়ে ভাপ নিতে হবে।
১০। দাঁত ভালো রাখতে এটি বেশ ভালো কাজ করে।